Image of মো: শাহজাহান মিয়া

নাম: মো: শাহজাহান মিয়া

জন্ম তারিখ: ১ জানুয়ারি, ১৯৯৯

শহীদ হওয়ার তারিখ: ১৭ জুলাই, ২০২৪

বিভাগ: ঢাকা_সিটি

ব্যক্তিগত তথ্য:

পেশা: হকার (নিউমার্কেট এলাকায় পাপোশ বিক্রি করতেন), শাহাদাতের স্থান: ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

শহীদের জীবনী

সরকারি চাকরিতে কোটা থাকবে কি থাকবে না, এই চিন্তা করার ফুরসত ছিল না শাহজাহানের। কোন কাজটি করলে দুটি টাকা বেশি আসবে, এই ছিল তার নিত্য ভাবনায়। মায়ের পরামর্শ ছিল, “বাবা তোর যহন এত অভাব, লজ্জা রাইখা করবি কী?” তার মানে কোন কাজকে ছোট ভাবা বা কোন কাজ নিয়ে লোক লজ্জার কিছু নেই, যেখানে যা পাওয়া যায়, তাই করতে হবে। মায়ের সেই উপদেশ মেনেই কাজ করতেন দেশের জন্য প্রাণ উৎসর্গকারী শাহজাহান। তার জন্ম ১৯৯৯ সালে। বেড়ে ওঠা রাজধানীর কেরানীগঞ্জ মীরেরবাগ পোস্তগোলা এলাকায়। পরবর্তীতে জীবীকার তাগিদে মা ও স্ত্রীকে নিয়ে কামরাঙ্গীরচরের চান মসজিদ এলাকায় ভাঁড়া বাড়িতে থাকতেন। তাঁর প্রয়াত বাবার নাম মহসিন এবং মায়ের নাম আয়েশা বেগম। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শাহজাহান ছিলেন তৃতীয়। পেশায় হকার হলেও সংসারের দায়িত্ব পালনে কোন কমতি রাখতেন না। প্রতিদিন সকালে জীবীকার তাগিদে বাসা থেকে বের হতেন। উপার্জনের উদ্দেশ্যে নিউমার্কেট এলাকার বলাকা সিনেমা হলের সামনে ফেরি করে পাপোশ বিক্রি করাই ছিল তাঁর একমাত্র যোগান। মাস তিনেক আগে তাঁর স্ত্রী সন্তানসম্ভবা ছিলেন। তবে অনাগত সন্তানটি পৃথিবীর মুখ দেখতে পারেননি। সন্তান মারা যাওয়ায় স্ত্রীর চিকিৎসা বাবদ অনেক টাকা খরচ হয় শাহজাহানের। ঋণও করতে হয়। সেই টাকা শোধ দিতে না পারায় নিউমার্কেটের আগের জায়গায় দোকান বসাতে পারছিলেন না তিনি। একমাস ধরে বলা যায় বেকারই ছিলেন। শাহাদাতের বিবরণী একটি ভবনে বিদ্যুতের কাজ করতে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন শাহজাহান। তার মা বলেন, “ওয় ইলেকট্রিকের কাম, ওয়ার্কশপের কামও জানত। ওর এক মামায় কইছে ধানমন্ডিতে বিল্ডিংয়ের কামে জয়েন দিতে। মঙ্গলবার সকালে উইঠা বাইরাইছে। ওর বউয়ে ভাত সাধছে, ও খায় নাই। সকাল থিকা কাম করছে। দুপুরের পর খাওয়ার জন্য সবাই বাইর হইছে আর ও বাড়ির দিকে হাঁটা দিছে। শরীরটা বলে খারাপ লাগতাছিল। এরপর কী হইল আমরা কিছু জানি না। আমরা হাসপাতালে গিয়া পোলার লাশ পাইলাম।” মূল ঘটনা ১৭ জুলাই, মঙ্গলবার ২০২৪। সকাল গড়িয়ে দুপুর নামে। বেলা ২টায় সায়েন্স ল্যাব এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন শুরু হয়। আন্দোলনকে প্রতিহত করতে হঠাৎ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ-সময় পেটুয়া হাসিনার সন্ত্রাস বাহিনীরা ঢাকা কলেজের ফটকের সামনে অবস্থান করে। দূর থেকে টার্গেট করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে। জখম শরীরে অনেকেই রাস্তায় লুটিয়ে পড়ে। খুনি হাসিনার ইন্ধনে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার উপর এই হামলা অবশ্যই চরম ঘৃণিত ও জঘন্য অপরাধ। একপর্যায়ে রামদা, লাঠি, শর্টগান নিয়ে তারা সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। ভঁয়ে রাস্তা থেকে সড়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন শাহজাহান। এরপর ঢাকা কলেজের পেটুয়া দল আরও মারমুখী ভুমিকায় যায়। জান বাঁচাতে প্রাণপণ দৌড়ে শিক্ষার্থীদের সাথে সিটি কলেজের গলিতে অবস্থান নেন শাহজাহান। আকস্মিক ঘাতক আওয়ামী দোসরদের একটু গুলি তাঁর শরীরে এসে বিদ্ধ হয়। দুপুর থেকে বিকাল, বিকাল থেকে সন্ধ্যা। যেন চারিদিকে রণাঙ্গন অনুভূত হয়। শাহজাহান গুলিবিদ্ধ জখম শরীরে রাস্তায় পড়ে থাকেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এরপর কয়েকজন কিশোর গোলাগুলি উপেক্ষা করে মর্মান্তিক জখম অবস্থায় সিটি কলেজের সামনের রাস্তা থেকে উদ্ধার করে তাঁকে পপুলার মেডিকেলে নিয়ে যান। ততক্ষণে অবস্থা বেশ বেগতিক। কোনরকম শ্বাসপ্রশ্বাস চলছে। তবে রক্তক্ষরণের মাত্রা অনেক বেশি। রক্ত বন্ধ করতে না পেরে পপুলার হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ অ্যাম্বুলেন্স ডেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেলে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে ঢামেকের মর্গ থেকে শাহজাহানের মরদেহ শনাক্ত করেন তাঁর মা আয়েশা বেগম ও মামা মোসলেম উদ্দিন। পরিবারের অনুভূতি সন্তান হারা মায়ের আহাজারি দেখে তাঁর সাথে দেখা করে কথা বলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: আসাদুজ্জামান। শহীদ জননী বড় দুঃখ করে তাকে বলেন, “স্যার আমার পোলাডা প্যাটের দায়ে কাম করতে বাইর হইছিল। কে ওরে এ্যামনে মারল?” শাহাদাতের ঘটনার সত্যতা নিয়ে কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর জবানবন্দী উল্লেখ করা হলো ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, একজন অ্যাম্বুলেন্সচালক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শাহজাহানের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তাঁর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ছেলেটিকে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা পরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। অ্যাম্বুলেন্সচালক আলী মিয়া বলেন, সিটি কলেজ সংলগ্ন পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে ফোন পেয়ে তিনি সেখানে যান। সেখানকার লোকজন ছেলেটিকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসতে বলেন। তিনি ছেলেটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি হৃদয় বলেন, কয়েকজন ছেলে সন্ধ্যার দিকে গুরুতর আহত অবস্থায় শাহজাহানকে নিয়ে আসেন। তখন তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। শহীদের ঘটনা নিয়ে কয়েকটি মিডিয়ায় প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে 1. https://www.jugantor.com/capital/828876 2. https://www.prothomalo.com/bangladesh/capital/0j233xhxqg 3. https://dailyamadermatribhumi.com/article/78772 খুনি হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনামল ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর ক্ষমতায় আসার দুই মাস পর ২০০৯ সালের ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে হাজার হাজার আগ্নেয়াস্ত্র লুট করে। বাহিনীর অগণিত জোয়ানকে নিষ্ঠুরভাবে ও নির্মমভাবে হত্যা করে। বিরোধী দল ও রাজনৈতিক অন্যান্য দলকে অপদস্ত করতে সাধারণ মানুষের উপর আক্রমণ ও হত্যাযজ্ঞ, হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়ে হামলা-ভাঙচুর, হাজার হাজার মানুষকে পৈশাচিকভাবে হত্যা ও অসংখ্য নারীকে ধর্ষণের এক অকথ্য নির্মম-রক্তাক্ত-বিপন্ন নিকষ কালো অধ্যায়ের সৃষ্টি করে ফ্যাসিস্ট দলটির নেতাকর্মীরা। যার সরাসরি ইন্ধনদাতা ছিল রক্তপিপাসু স্বৈরাচার হাসিনা। আওয়ামী আমলে দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিত ভাবে জঙ্গি নাটক সাজিয়ে জনমনে আতঙ্ক তৈরি করেছিল এই নরপশু হাসিনা ও তাঁর পিশাচ বাহিনী। বিগত ১৬ বছর স্বাধীনতাবিরোধী-বাংলাদেশ বিরোধী, কট্টর ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক ও কুখ্যাত সশস্ত্র আওয়ামী সন্ত্রাসরা দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষদেরকে কোণঠাসা করে জোরপূর্বক ক্ষমতায় অবস্থান করেছিল। শুধু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের হিংস্র বাসনায় পরিকল্পিতভাবে এই ষড়যন্ত্রকারীরা স্বাধীনতাকামী দেশের আপামর জনতার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ, বানোয়াট ও গুজব প্রচারের মাধ্যমে বিভ্রান্ত করে দেশে অস্থিতিশীলতা ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। পাশাপাশি ২০২৪ সালে আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থার অবনতি ঘটিয়ে জনজীবনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে ভয়াবহ অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির মাধ্যমে কোমলমতি শিক্ষার্থী ও শত শত সাধারণ মানুষকে পরিকল্পিতভাবে নির্বিচারে হত্যা করে এই ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনা সরকার। এছাড়াও মেট্রোরেল, বাংলাদেশ টেলিভিশন, সেতুভবন, ডেটা সেন্টার ও হাসপাতালে ভয়াবহ অগ্নিসংযোগ, স্কুল-কলেজ, শিল্প-কারখানা, বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। অথচ তার আগের সরকার বেগম খালেদা জিয়া সকল চিহ্নিত জঙ্গিদেরকে আটক করে ফাসির রায় দিয়ে দেশকে মুক্তি প্রদান করেছিলেন। দেশের শত্রু হাসিনা সরকার স্বাধীনতাবিরোধী, বাংলাদেশ বিরোধী, মহান ৭১ বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী বর্বর ভারত বাহিনীর সাথে হাত মিলিয়ে বিচারহীনভাবে মানুষের ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ পুরো বাংলাদেশে নারকীয় তাণ্ডব চালিয়ে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে। এখানেই এই বর্বর গোষ্ঠীর হিংস্র থাবা ও ধ্বংসযজ্ঞ থেমে থাকেনি। মানুষখেকো পিশাচিনী হাসিনার মদদ পেয়ে বিতর্কিত আওয়ামী চেলাচামুণ্ডারা ভারত বিদ্বেষী দেশের অতি সাধারণ জনদরদী বর্ষীয়ান নেতাদের বাসভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এমনকি মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার সকল চিহ্নকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে দেশের স্বাধীনতার একমাত্র ঘোষক মরহুম প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে জাতীর সামনে খলনায়ক করে উপস্থাপন করে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে তার বাড়ি থেকে বিতারিত করে অগ্নিসংযোগ ও বাঙালি জাতির জন্মের ইতিহাস ও অস্তিত্বের উপর আঘাত হানে। সারাদেশে জঙ্গি তৎপরতা, হামলা-অগ্নিসংযোগ, নির্বিচারে গণহত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশ বিরোধী, জঙ্গি ও উগ্র-সাম্প্রদায়িক ভারতপন্থী সরকার প্রধানের ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয় দেশের সকল নথিপত্র বিদেশে বিক্রি করে দেয়। (তথ্যসুত্র-যুগান্তর পত্রিকা, ১০ অক্টোবর ২০২৪ https://www.jugantor.com/national/863185) জোরপূর্বক ক্ষমতাদখলকারী ভোট চোর খুনি হাসিনা ও তার উগ্রপন্থী জঙ্গি দোসরদের ভয়াবহ অত্যাচার, নির্যাতন, হত্যা, ধর্ষণ, রাষ্ট্রীয় সম্পদের সীমাহীন লুটপাট, রাষ্ট্রীয় অর্গানগুলোর অপব্যবহার, নির্বিচারে সাধারণ মানুষের ওপর নারকীয় তাণ্ডবে দেয়ালে পীঠ থেকে যায়। এরপর সারাদেশ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে নব উদ্যমে একযোগে জাগ্রত হয়। ফলে আওয়ামী দোসররা আপমর জনতার কাছে হার মেনে দেশ ছেড়ে কোন রকম জান নিয়ে প্রাণে বাঁচে। বর্তমান বাংলাদেশে এক নতুন দিগন্তের সুচনা হয়েছে। শহীদ শাহজাহানের মত যাদের আত্নত্যাগ ও প্রাণের বিনিময়ে দেশটি দ্বিতীয় বারের মত স্বাধীনতা অর্জন করেছে, আমরা তাদেরকে স্যালুট জানাই। মহান আল্লাহ্ তা’য়ালা যেন এ-সকল তরুণ তুর্কিদের শাহাদাতের মর্যাদায় ভূষিত করেন। (আমিন) একনজরে শহীদ সম্পর্কিত তথ্যাবলি নাম : মো: শাহজাহান মিয়া জন্ম : ১৯৯৯ সাল, বয়স: ২৫ পেশা : হকার (নিউমার্কেট এলাকায় পাপোশ বিক্রি করতেন) স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা : কেরানীগঞ্জ, মীরেরবাগ পোস্তগোলা, ঢাকা পিতা : মৃত মহসিন মাতা : আয়েশা বেগম, পেশা: গৃহকর্মী ভাই-বোনের বিবরণ : তিন ভাই ও এক বোন আহত হওয়ার সময় : ১৭ জুলাই ২০২৪, আনুমানিক বিকাল ৪:০০টা ঘটনার স্থান : সায়েন্স ল্যাব, সিটি কলেজ মোড়, ঢাকা আক্রমণকারী : হিংস্র ছাত্রলীগ ও যুবলীগ বাহিনী চিকিৎসা সেবা নেওয়া হাসপাতাল : ১. পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ধানমন্ডি, ঢাকা : ২. ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) শাহাদাতের তারিখ, সময়, ও স্থান : ১৭ জুলাই ২০২৪, সন্ধ্যা ৭.৩০, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল লাশ হস্তান্তর : ১৭ জুলাই ২০২৪ দাফন : ১৮ জুলাই ২০২৪ প্রস্তাবনা ১. শহীদের স্ত্রীকে কর্মসংস্থান করে দেওয়া যেতে পারে ২. পরিবারকে মাসিক বা এককালীন সহযোগিতা করা প্রয়োজন ৩. শহীদ জননীকে স্থায়ী বাসস্থান উপহার দিলে পরবর্তী জীবন সুন্দর ভাবে কাটাতে পারবেন

শহীদের তথ্য সম্বলিত ছবি

একই বিভাগ অন্যান্য শহীদদের তথ্য

অজ্ঞাত

সাইদুল ইসলাম ইয়াসিন

মো: পারবেজ মিয়া

নাসির হোসেন

মো: সাব্বির হাওলাদার

মো: জাকির হোসেন

মো: মনির হোসাইন

মো: সাইফুল ইসলাম শান্ত

রাকিব হোসেন

 জোবাইদ হোসেন ইমন

মো: জাহাঙ্গীর মৃধা

রিদোয়ান শরীফ রিয়াদ (জয়)

শেয়ার করুন Facebook Logo Twitter Logo WhatsApp Logo