জুলাই আন্দোলনে শহীদের জীবনী স্মারক আকারে প্রকাশ করা হয়েছে

দ্বিতীয় স্বাধীনতার শহীদ যারা

জুলাই-২০২৪ বিপ্লবের শহীদ স্মারক। সম্পদ ও সম্ভাবনায় সমৃদ্ধ প্রিয় বাংলাদেশ বিগত সাড়ে ১৫ বছরেরও বেশি সময় ফ্যাসিবাদী শাসনের নিপীড়নে জর্জরিত ছিল। দুঃসহ এই পরিস্থিতি থেকে জাতিকে মুক্ত করে জুলাই-আগস্ট ২০২৪ এ ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান। এ অভ্যত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে নেমে আসে। আন্দোলন স্তব্ধ করতে নির্বিচারে গুলি চালানোর আদেশ দেন ফ্যাসিসট সরকারের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই জেরে শত শত ছাত্র ও নান্য পেশার মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ১০ হাজারের বেশি মানুষ কোনো না কোনো অঙ্গহানির শিকার হয়েছেন। নিজ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে কোনো সরকারের এভাবে নির্বিচারে হত্যাকান্ড ঘটানোর দৃষ্টান্ত যেমন নজিরবিহীন, তেমনি ফ্যাসিবাদ থেকে দেশকে মুক্ত করার জন্য তরুণ ছাত্র-ছাত্রীরা যে সাহসী ও ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে এমন কোনো নজির বিশ্বে বিরল। এই প্রেক্ষাপটে ছাত্র-জনতার এই অবিশ্বাস্য অ্যাগ ও কুরবানিগুলো তথা আকারে সংগ্রহে রাখার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়েছে। এই বাস্তবতায়, জুলাই-আগষ্ট মাসের গণঅতাখ্যানে দেশের বিভিন্ন জেলায় শাহাদত বরণকারী ভাই-বোনদের তথ্য নিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী'র উদ্যোগে দশ খন্ডে দ্বিতীয় স্বাধীনতার শহীদ যারা শীর্ষক এই স্মারকগ্রন্থটি প্রকাশ করতে পেরে আমরা মহান আল্লাহ তা'আলার শুকরিয়া আদায় করছি। আমাদের স্বেচ্ছাসেবকগণ মাঠ পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহ করেছেন, প্রয়োজনীয় ডিজাইনসহ সম্পাদনা করেছেন এবং ছাপার কাজ সম্পন্ন করেছেন। তাদের সকলের পরিশ্রম ও সময়দান আল্লাহ তা'আলা কবুল করুন। সময়কে ধারণ করার প্রয়োজনীয়তা থেকে আমরা কিছুটা তাড়াহুড়ো করেই কাজটি করেছি। তাই মুদ্রণ সংক্রান্ত ত্রুটি থেকে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। পরবর্তী সংস্করণে আপনাদের পরামর্শ ও মতামতের আলোকে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সংযোজিত হবে। এখানে আরো একটি সীমাবদ্ধতাও প্রসঙ্গত স্বীকার করা প্রয়োজন। আমরা যখন পুস্তকাকারে এই বইটি প্রকাশ করছি, তখনও জুলাই। বিপ্লবের শহীদের তালিকা দীর্ঘতর হচ্ছে। যারা আহত ছিলেন তাদের অনেকেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করায় তারা আহতের তালিকা থেকে এখন শহীদের তালিকায় চলে আসছেন। এ তালিকা সামনের দিনে আরো দীর্ঘ হবে বলে আমাদের আশংকা। কেননা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বেশ কিছু আহতের অবস্থা এখনো আশংকাজনক। তাই আগামীতেও বইটির কলেবর ও তথ্য স্বাভাবিকভাবেই পরিবর্তিত হতে পারে। দেশকে ফ্যাসিবাদের কালো থাবা থেকে মুক্ত করার জন্য: দেশের মানুষগুলোকে মুক্ত পরিবেশে নিঃশ্বাস নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য যারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করলেন। আল্লাহ তা'আলা তাদের সবাইকে শহীদ হিসেবে কবুল করুন। যারা আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। আল্লাহ তাদের দ্রুত সুস্থতা দান করুন। আমিন। দেশকে ফ্যাসিবাদের কালো থাবা থেকে মুক্ত করার জন্য: দেশের মানুষগুলোকে মুক্ত পরিবেশে নিঃশ্বাস নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য যারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করলেন। আল্লাহ তা'আলা তাদের সবাইকে শহীদ হিসেবে কবুল করুন। যারা আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। আল্লাহ তাদের দ্রুত সুস্থতা দান করুন। আমিন।

আমীরে জামায়াতের কথা

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম আমাদের প্রিয় জন্মভূমি সোনার বাংলাদেশ বিগত প্রায় দুই দশক ধরে আইনের শাসন, সুশাসন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের সাথে প্রতারণা করে একটি সমঝোতার নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসে ২০০৮ সালে। এরপর থেকেই তারা পরিকল্পিতভাবে দেশকে বিরাজনীতিকরণ ও বিরোধীমতশূণ্য করার অপপ্রয়াস শুরু করে। বিগত ১৫ বছরের আওয়ামী দুঃশাসনে ভিন্নমতের মানুষগুলোকে অসহনীয় নির্যাতন করে দমন করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড, রিমান্ডের নামে অত্যাচার, ক্রসফায়ার, বিতর্কিত বিচারের মাধ্যমে বিরোধী নেতাদের হত্যা, গুম, খুন, বাক স্বাধীনতা হরণ, সভা-সমাবেশের অধিকার কেড়ে নেওয়া, বিরোধী দলগুলোর অফিস অবরুদ্ধ করা, রাষ্ট্রীয়ভাবে নাগরিকদের কোণঠাসা করা কিংবা আইন সংশোধন করে ভিন্নমতের মানুষগুলোকে বিচারের মুখোমুখি করার মাধ্যমে পুরো বাংলাদেশ জুড়ে একটি অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিস্থিতি তৈরি করে রাখা হয়েছিল। পাশাপাশি, আলেম-ওলামাসহ সমাজের শান্তিপ্রিয় মানুষগুলোর চরিত্রহনন, দেশকে একদলীয় কায়দায় শাসন, বিদেশে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার, দেশের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস বা দুর্বল করার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এই অন্যায্য কর্মকার্ডগুলো বাস্তবায়ন করেছে। এর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্য সব বিরোধী দল সক্রিয়ভাবে প্রতিবাদ ও আন্দোলন করেছে। এর প্রতিক্রিয়ায় জামায়াতের শীর্ষ ১১ নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। তিনটি প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে জোরপূর্বক ক্ষমতা ধরে রেখেছে। নিজেদের দুর্নীতি ও অনাচার আড়াল করার জন্য ক্ষমতা ধরে রাখার কোনো বিকল্পও তাদের সামনে ছিল না। আর সে কারণেই জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতেও তারা কার্পণ্য করেনি। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসেই বিডিআর বিদ্রোহের নামে দেশপ্রেমিক ৫৭জন সেনা অফিসারকে হত্যা করেছিল। ট্রাইবুনালে আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে রায়কে কেন্দ্র করে জনঅসন্তোষ দমাতে সারা দেশে গুলি করে একই দিনে দুশোরও বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চতুরে হেফাজতে ইসলামের ওপর আওয়ামী সরকার গণহত্যা চালিয়েছিল। এর বাইরে পুরো ১৫ বছর জুড়ে নিয়মিতভাবেই দেশজুড়ে তাদের হত্যা, অপহরণ ও ক্রসফায়ার চলমান ছিল। দেশের মানুষ আওয়ামী অনাচারের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বারবার। কিন্তু আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার অত্যন্ত নির্মমভাবে জনগণের সেই স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনকে স্তব্ধ করতে চেয়েছে। এভাবেই সময়ের চাকার আবর্তনে ২০২৪ সাল আমাদের মাঝে উপনীত হয়। এ বছরের একদম ২০২৪ এর শুরুর দিকে আওয়ামী লীগ বিতর্কিত ডামি নির্বাচন সম্পন্ন করে চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় আসে। তারা ধরেই নিয়েছিল স্বঘোষিত ভিশন অনুযায়ী ২০৪১ সাল পর্যন্ত এভাবেই তারা মসনদে থেকে যাবে। কিন্তু আল্লাহর পরিকল্পনা ছিল ভিন্ন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে শুরু হয় ছাত্র আন্দোলন। প্রাথমিক অবস্থায় সরকারি চাকুরিতে কোটা পদ্ধতির সংস্কারের দাবিতেই শুরু হয়েছিল এ আন্দোলন। কিন্তু সরকার বরাবরের মতোই দমন পীড়নের মাধ্যমে এই আন্দোলনটিও নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। তারা ছাত্রলীগের গুন্ডাদের দিয়ে ক্যাম্পাসগুলো থেকে আন্দোলনকারীদের বিতাড়িত করে। আর পুলিশ, র‍্যাব ও আইন শৃংখলা বাহিনী দিয়ে নির্বিচারে আন্দোলনরত ছাত্রজনতার ওপর গুলি বর্ষণ করে। এতে শতশত মানুষ নিহত হয় আর আহত হয় ২৫ হাজারের বেশি মানুষ। অঙ্গহানি হয় ১০ হাজারের বেশি মানুষের। এত রক্ত, এত লাশ এই জনগণ কোনো আন্দোলনের ইতিহাসে আর দেখেনি। নিজ দেশের জনগণের বিষয়ে একটি সততার যেমারে গুলি করেছে, নির্যাতন করেছে, লাশ পুড়িয়ে আলামত গায়েব করেছে তেমনটা অনেক যুদ্ধাক্রান্ত দেশের ক্ষেত্রেও দেখা যায় না। শেখ হাসিনার সরাসরি হুকুমে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলো দলীয় কর্মীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে 'সেবামাত্র গুলি নীতি' প্রয়োগ করতে থাকে। দুঃখজনক হলেও সত্য, সরকারদলীয় মিডিয়াগুলো এই অমানবিক কার্যক্রমের জন্যও ছবি আড়াল করে। সরকারের পোষা এ মিডিয়াগুলো বরং সরকারি বয়ানের আলোকে কথিত স্থাপনা ধ্বংসের ছবি ও প্রতিবেদন প্রকাশ করে মায়াকান্না দেখায়। ফলে, এই জুলুম ও জুলুমের ভিকটিমদের দুর্বিষহ নির্যাতনের বিবরণীগুলো মূলধারার অনেক মিডিয়াতেই পাওয়া যায়নি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেই কেবল এই ফুটেজ ও বর্বরতার দৃশ্যগুলো মানুষ দেখার সুযোগ পেয়েছে। যদিও দফায় দফায় ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওপরও খড়গ চাপিয়ে দিয়েছিল। এই বাস্তবতায় জুলাই বিপ্লবের শহীদ ও আহতদের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে আমরা একটি সংকলন বের করার সিদ্ধান্ত নেই। যেহেতু এসব তথ্য ও ছবি অনেক গণমাধ্যমই আন্দোলন চলাকালীন সময়ে এড়িয়ে গিয়েছে, তাই আমাদেরকে পৃথক টিম ও দল তৈরি করে তৃণমূল পর্যায়ে প্রেরণ করার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করতে হয়েছে। এরপরও সাংগঠনিক দিকনির্দেশনার আলোকে আমাদের নেতাকর্মীরা সকল প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে এবং কষ্ট সহ্য করে ৩৬ জুলাই'র আত্মত্যাগের ঘটনাগুলো পুস্তকবন্দী করার উদ্যোগ নিয়েছে। সমগ্র বিশ্বকে এই আওয়ামী সরকারের শেষ সময়ের এই হত্যাকাণ্ড ও জুলুম সম্পর্কে সাক্ষ্য প্রমাণের মাধ্যমে অবহিত করাই এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে এ সংকলনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে মুদ্রণ সংক্রান্ত কিছু ত্রুটি থেকে যাওয়া স্বাভাবিক। সময় ও সুযোগের অপর্যাপ্ততার কারণে অনেক তথ্য সন্নিবেশিত করাও সম্ভব হয়নি। আশা করি, এই বইয়ের মধ্য দিয়ে সংকলিত বিষয়গুলো জানার পাশাপাশি শহীদ, আহত-পঙ্গু, নির্যাতিত ও কারারুদ্ধ ভাই-বোনদের এবং তাদের পরিবারের কল্যাণে গৃহীত কর্মসূচি বাস্তবায়নে সকলেই এগিয়ে আসবেন। আল্লাহ আমাদের সমস্ত নেক আমল ও দোয়া কবুল করুন। আমাদের ছাত্র-ছাত্রী ও জনতার কুরবানিকে আল্লাহ কবুল করুন। এত ত্যাগের বিনিময়ে যে দুঃশাসন বিদায় নিয়েছে, তা যেন আবার ভিন্ন কোনো মোড়কে ফিরে না আসে। সকলে একতাবদ্ধ থেকে যেন আমরা দেশ ও জাতিকে সর্ব ধরনের ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করতে পারি। এত ত্যাগের বিনিময়ে আসা 'দ্বিতীয় স্বাধীনতা' সফল ও স্বার্থক হোক। আমিন। ডা. শফিকুর রহমান আমীর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী

হাই কোয়ালিটি বই ডাউনলোড করুন
ডাউনলোড করুন প্রথম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন প্রথম খণ্ড ডাউনলোড করুন দ্বিতীয় খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দ্বিতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন তৃতীয় খণ্ড অনলাইনে পড়ুন তৃতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন চতুর্থ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন চতুর্থ খণ্ড ডাউনলোড করুন পঞ্চম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন পঞ্চম খণ্ড ডাউনলোড করুন ষষ্ঠ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন ষষ্ঠ খণ্ড ডাউনলোড করুন সপ্তম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন সপ্তম খণ্ড ডাউনলোড করুন অষ্টম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন অষ্টম খণ্ড ডাউনলোড করুন নবম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন নবম খণ্ড ডাউনলোড করুন দশম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দশম খণ্ড ডাউনলোড করুন একাদশ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন একাদশ খণ্ড ডাউনলোড করুন দ্বাদশ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দ্বাদশ খণ্ড
লো কোয়ালিটি বই ডাউনলোড করুন
ডাউনলোড করুন প্রথম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন প্রথম খণ্ড ডাউনলোড করুন দ্বিতীয় খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দ্বিতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন তৃতীয় খণ্ড অনলাইনে পড়ুন তৃতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন চতুর্থ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন চতুর্থ খণ্ড ডাউনলোড করুন পঞ্চম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন পঞ্চম খণ্ড ডাউনলোড করুন ষষ্ঠ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন ষষ্ঠ খণ্ড ডাউনলোড করুন সপ্তম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন সপ্তম খণ্ড ডাউনলোড করুন অষ্টম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন অষ্টম খণ্ড ডাউনলোড করুন নবম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন নবম খণ্ড ডাউনলোড করুন দশম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দশম খণ্ড ডাউনলোড করুন একাদশ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন একাদশ খণ্ড ডাউনলোড করুন দ্বাদশ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দ্বাদশ খণ্ড
আরবি বই ডাউনলোড করুন
ডাউনলোড করুন প্রথম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন প্রথম খণ্ড ডাউনলোড করুন দ্বিতীয় খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দ্বিতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন তৃতীয় খণ্ড অনলাইনে পড়ুন তৃতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন চতুর্থ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন চতুর্থ খণ্ড ডাউনলোড করুন পঞ্চম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন পঞ্চম খণ্ড ডাউনলোড করুন ষষ্ঠ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন ষষ্ঠ খণ্ড ডাউনলোড করুন সপ্তম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন সপ্তম খণ্ড ডাউনলোড করুন অষ্টম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন অষ্টম খণ্ড ডাউনলোড করুন নবম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন নবম খণ্ড ডাউনলোড করুন দশম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দশম খণ্ড ডাউনলোড করুন একাদশ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন একাদশ খণ্ড ডাউনলোড করুন দ্বাদশ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দ্বাদশ খণ্ড
ইংরেজি বই ডাউনলোড করুন
ডাউনলোড করুন প্রথম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন প্রথম খণ্ড ডাউনলোড করুন দ্বিতীয় খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দ্বিতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন তৃতীয় খণ্ড অনলাইনে পড়ুন তৃতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন চতুর্থ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন চতুর্থ খণ্ড ডাউনলোড করুন পঞ্চম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন পঞ্চম খণ্ড ডাউনলোড করুন ষষ্ঠ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন ষষ্ঠ খণ্ড ডাউনলোড করুন সপ্তম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন সপ্তম খণ্ড ডাউনলোড করুন অষ্টম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন অষ্টম খণ্ড ডাউনলোড করুন নবম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন নবম খণ্ড ডাউনলোড করুন দশম খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দশম খণ্ড ডাউনলোড করুন একাদশ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন একাদশ খণ্ড ডাউনলোড করুন দ্বাদশ খণ্ড অনলাইনে পড়ুন দ্বাদশ খণ্ড

© ২০২৪ জুলাই শহীদ

সৌজন্যে : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী